Content AI Detection

কনটেন্ট এআই টুলস দিয়ে লেখা কিনা কীভাবে বুঝবেন? Content AI Detection

কোন পেইড টুলস ছাড়া এআই কনটেন্ট ডিটেকশন (AI Content Detection) করবেন কীভাবে বা কীভাবে বুঝবেন আপনি যাকে দিয়ে কনটেন্ট লেখাচ্ছেন- সে AI Content দিচ্ছি কিনা। 

অথবা আপনার কনটেন্টকে কীভাবে AI Content Detection এ পাস করবেন? সবগুলো বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

গত কয়েক মাস ধরে AI এর যে জয়জয়কার চলছে চারদিকে, তা কমবেশি ইন্টারনেট দুনিয়ার সবাইকে ভাবিয়ে তুলছে। 

কেউ কেউ AI নিয়ে যেমন প্রচণ্ড আশাবাদি, তেমনি অনেকে চিন্তাগ্রস্থ। আমরা সেই বিতর্কে না গিয়ে, যারা কনটেন্ট পাবলিশিং ইন্ডাস্ট্রির সাথে জড়িত বিশেষ করে নিস সাইট এবং ব্লগিং সেক্টরে কাজ করেন, তাদের AI কে কেন্দ্র করে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় যে চ্যালেঞ্জটা, সেটার কিছুটা হলেও সমাধান দেওয়া নিয়ে কাজ করতে পারি। 

এআই কনটেন্ট কীভাবে বুঝবেন? আপনি যদি এআই দিয়ে কনটেন্ট লিখেন তাহলে কীভাবে সেই কনটেন্টকে এআই ডিটেকশন টুল পাস করে প্রপার হিউম্যান টোনে নিয়ে আসবেন?

এআই কনটেন্ট কি?

কোন কনটেন্ট যদি মানুষ না লিখে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই দিয়ে লেখা হয়, সেই কনটেন্টকেই বলে এআই কনটেন্ট। 

বর্তমান পৃথিবী হচ্ছে এআইময়। এআই এতোটাই এগিয়ে গেছে যে, এখন এআই মুহূর্তের মধ্যে একটা হাজার হাজার শব্দের ব্লগ কনটেন্ট লিখে ফেলতে পারে।

জনপ্রিয় কিছু এআই কনটেন্ট রাইটিং টুলস

  1. ChatGPT
  2. Jasper AI
  3. ScaleNut
  4. Koala Writer
  5. ZimmWriter

এআই কনটেন্ট নিয়ে কেন ভাবতে হবে?

এআই কনটেন্ট কেন একটা ফ্যাক্ট? 

এটা সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করার জন্য ভাল না খারাপ এ নিয়ে বলতে গেলে তার আগে একটা বিষয় ক্লিয়ার করতে হবে। 

ডিজিটাল মার্কেটিং প্রফেশনাল বা নিস সাইট ব্লগার যারা আছেন, আপনাদের অনেকের একটা কমন প্রশ্ন- এআই কনটেন্ট গুগলে র‍্যাংক করে কিনা? বা আপনি যদি AI Content Writer Tools ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখেন তাহলে সেই কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করবে কিনা! 

এআই কনটেন্ট কি গুগলে র‍্যাংক করে?

এই প্রশ্নের উত্তরে একেকজন একেক রকম মত দিবে, কিন্তু আসল সত্য বুঝতে আপনাকে জানতে হবে ইন্টেন্ট। 

গুগলে একটা কনটেন্ট কীভাবে র‍্যাংক করে তার পেছনের ফ্যাক্টটা যতটা না কে লিখছে তার উপর, তারচেয়ে বেশি কি লিখছে সেই বিষয়ের উপর নির্ভর করে। 

আপনার কনটেন্ট যদি টার্গেট কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট ঠিকঠাক মতো ফুলফিল করতে পারে, তাহলে সেই কনটেন্ট এআই লিখুক বা মানুষ লিখুন, একজন নেটিভ রাইটার লিখুন বা একজন নন নেটিভ রাইটার লিখুক এগুলো কোনটাই বিষয় না, গুগল দেখে কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট একটা কনটেন্ট কত ভালভাবে ফুলফিল করতে পেরেছে সেটা। 

তবে ইউজার ম্যাট্রিক্স এখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানে যে এই কনটেন্ট পড়তে আসছে কে তার এক্সপেরিয়েন্স কতটা ভাল। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট আসলে কি?  

কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট কি?

একটা কিওয়ার্ড লিখে একজন মানুষ যে উদ্দেশ্যে নিয়ে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে, সেই উদ্দেশ্যকে বলে কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট। 

আপনি যখন একটা কনটেন্ট লিখেন, নিশ্চয়ই কোন না কোন কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে কনটেন্ট লিখেন। 

একটা কনটেন্ট যখন আপনি কোন একটা নিদিষ্ট কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে লিখছেন, কনটেন্ট লেখার পর আপনি ভাবুন, এই কিওয়ার্ডটা লিখে যে মানুষগুলো সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে, তারা যে বিষয়গুলো জানতে চাচ্ছে, যতটুকু এবং যেভাবে জানতে চাচ্ছে, তাদের সে চাহিদা আপনার কনটেন্ট ফুলফিল করতে পারছে কিনা! 

যদি সার্চারের সার্চ করার উদ্দেশ্য আপনার কনটেন্ট পরিপূর্ণভাবে ফুলফিল করতে পারে, তাহলে আমরা এটাকে বলবো কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট ফুলফিল হয়েছে। 

আর যদি এই কিওয়ার্ড লিখে যারা সার্চ করে, যে উদ্দেশ্যে বা যে তথ্য জানার জন্য সার্চ করছে, সেটা আপনার কনটেন্ট পরিপূর্ণ করতে না পারে, তার মানে আপনার কনটেন্ট কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট ফুলফিল করতে পারে নাই।

এআই কনটেন্ট কি কপি কিনা? 

খুবই কমন আরেকটা প্রশ্ন এআই কনটেন্ট কপি হয় কিনা! এর উত্তর জানতে হলে আপনাকে বুঝতে হবে এআই আসলে কীভাবে লিখে?

একজন সাধারণ কনটেন্ট রাইটারের রাইটিং প্রোসেসের কথা ভাবুন, কীভাবে সে কনটেন্ট লিখে। 

আপনি রাইটারকে কিছু কিওয়ার্ড দিয়ে দিলেন, রাইটার সেই কিওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ করবে, ঐ টপিকের যে যে তথ্যগুলো সার্চ ইঞ্জিনের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবে সেগুলো নোট করবে। 

অর্থাৎ তার প্রথম কাজ হচ্ছে সে ঐ বিষয়ে ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে এবং নোট নিবে। নোট করা হয়ে গেলে সে একটা প্ল্যান করবে কীভাবে কন্টেন্টের স্ট্রাকচার হবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। 

এরপর প্ল্যান অনুয়ায়ি লিখতে শুরু করবে তার নোট করা তথ্যের আলোকে। ক্রিয়েটিভ রাইটিং ছাড়া বেশিরভাগ রাইটাররা এভাবেই লিখে। 

এবার এআই কীভাবে লিখে ভাবা যাক- প্রায় সব এআই কনটেন্ট রাইটিং টুল ডাটা এবং ল্যাংগুয়েজ সোর্স হিসেবে ব্যবহার করে ওপেন এআই। 

খুব সহজ করে বললে, জানুয়ায়ি ২০২২ পর্যন্ত ইন্টারনেটে যে যে তথ্য আছে সব কিছু নিয়েই এআই এর তথ্যভান্ডার। 

যখন আপনি কোন কিওয়ার্ড ইনপুট দেন এআইকে কনটেন্ট লিখে দেওয়ার জন্য, এআই প্রথমে কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট এনালাইসিস করে বোঝার চেষ্টা করে, এই কিওয়ার্ড লিখে যারা সার্চ করে তারা আসলে কোন কোন বিষয়গুলো জানতে চায়? 

এরপর সেই অনুয়ায়ি একটা কন্টেন্টের প্ল্যান করে, তারপর ঐ বিষয়ে যে যে তথ্য তার কাছে আছে সেই অনুয়ায়ি নিজের ল্যাংগুয়েজ মডেল ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখে দেয়।

একটু খেয়াল করে দেখেন, একজন সাধারণ কনটেন্ট রাইটাররের (ক্রিয়েটিভ না) লেখার প্রসেস এবং এআই এর লেখার প্রসেস কিন্তু একই। প্রথমে তথ্য সংগ্রহ করে, সেই তথ্য অনুয়ায়ি নিজের মতো করে লিখে।

তারমানে এএই কিন্তু কোন নির্দিষ্ট কনটেন্টকে কপি করে কনটেন্ট লিখে না, সে ঐ টপিকের যে যে তথ্য আছে সেই তথ্য নিয়ে সম্পূর্ণ নিজের মতো করেই লিখে, যেভাবে একজন সাধারণ মানের কনটেন্ট রাইটার লিখে।

তাই এই কনটেন্ট হয়ত তথ্যের দিক থেকে সম্পূর্ণ নতুন কোন কিছু যোগ করতে পারে নাই কিন্তু যেহেতু নিজের মতো করে অসংখ্য সোর্স থেকে তথ্য নিয়ে নিজের মতো করে গুছিয়ে লিখছে- এই কনটেন্ট কোন সোর্স থেকে কপি হওয়ার সুযোগ নেই এটা প্লেজারিজম ফ্রি হবে।

কনটেন্ট কোথাও থেকে কপি করা হয়েছে কিনা চেক করার জন্য প্লেজারিজম চেকার টুলস  

তবে কো ইন্সিডেন্টলি কিছু অংশ মিলে যেতে পারে, যেটা একজন হিউম্যান রাইটারের ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। তাই সব সময় যে কোন কনটেন্ট পাবলিশ করার আগে অবশ্যই কোন প্রিমিয়াম প্লেজারিজম চেকার টুলস যেমন-

  1. Copyscape
  2. Quetext

দিয়ে চেক করে নিবেন। 

কেন প্রিমিয়াম বলছি? কারণ ফ্রি প্লেজারিজম চেকার টুলসগুলো বেশিরভাগই আপনাকে ভুল তথ্য দিয়ে মিসগাইড করবে।       

সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিওয়ার্ডের জন্য কোন পেইজ র‍্যাংক করার ১ নাম্বার ফর্মুলা

একটা কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করবে কি করবে না, তা নির্ভর করছে সম্পূর্ণভাবে কিওয়ার্ডের ইন্টেন্টের উপর।

যদি একটা কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট একজন খুবই ভাল মানের রাইটার দিয়ে লেখানো কনটেন্ট ফুলফিল না করতে পারে, তাহলে সেটা ভাল কনটেন্ট যেমন হয় নাই, তেমনি গুগল এই কনটেন্ট লং টাইমের জন্য র‍্যাংক করবে না। 

অন্যদিকে একটা কনটেন্ট যেটা AI দিয়ে লেখা সেটা যদি কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট ঠিকঠাক ফুলফিল করতে পারে, তাহলে গুগলে সেই কনটেন্ট র‍্যাংক করবে। অর্থাৎ কনটেন্ট কে লিখছে সেটা ম্যাটার করে না, ম্যাটার করে কনটেন্ট কিওয়ার্ডের ইন্টেন্ট ঠিকমতো ফুলফিল করতে পেরেছে কিনা!

ইন্টেন্ট ফুলফুল করা শুধু তথ্যের দিক থেকে না, কন্টেন্টের ভাষায়, বানান, ব্যকরন বা বাক্যে কোন ভুল আছে কিনা, লেখা যথেষ্ট এঙ্গেইজিং হচ্ছে কিনা ইত্যাদি বিষয়গুলোও বিবেচ্য।

আপনার এআই দিয়ে লেখানো কনটেন্ট যদি উপরের প্রতিটা বিষয় খুব সুন্দরকরে ম্যানেজ করতে পারে, তখনই সেটা হাই কোয়ালিটির কনটেন্ট হবে এবং সার্চ ইঞ্জিন যেমন র‍্যাংক করবে তেমনি রিডারা পড়ে আনন্দ পাবে। 

এবং এটা করতে হলে শুধু এআই দিয়ে কনটেন্ট লিখিয়ে পাবলিশ করলেই হবে না। আপনাকে কনটেন্ট সঠিকভাবে এডিট করতে হবে। এডিট করে কটেন্টের ইন্টেন্ট ফুলফিল করে একটা ভাল অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে। আর এই প্রসেসটাকেই আমরা বলি এআই কনটেন্ট হিউম্যান টাচ।

এআই এর কিছু লিমিটেশন আছে। এই লিমিটেশনগুলো যদি আপনি ওভারকাম করতে পারেন, তাহলেই হয়ে গেল। আপনাকে আর কনটেন্ট নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।

কি কি সেই লিমিটেশনগুলো জেনে নেওয়া যাক। 

এআই কনটেন্টের লিমিটেশনগুলো কি কি? 

১. ডাটা সীমাবদ্ধতা

২. ওয়ার্ড রিপিটেশন

৩. রিপিটেড ইনফরমেশন

৪. রিপিটেড রাইটিং প্যাটার্ন

৫. ক্রিয়েটিভিটি গ্যাপ

৬. ইনকারেক্ট ফ্যাক্ট

৭. ফ্রিকোয়েন্টলি ইউজড ওয়ার্ড

কীভাবে বুঝবেন AI কনটেন্ট কিনা?

একটা কনটেন্ট AI নাকি হিউম্যান দিয়ে লেখা সেটা চেক করার জন্য অনেকেই AI Detection টুল ব্যবহার করেন, কিন্তু সত্যি বলতে AI Detection কোন টুলই বিশ্বাসযোগ্য না। 

একটা কনটেন্ট AI দিয়ে লেখা কিনা সেটা নিজে নিজে পড়েই আপনাকে বুঝতে হবে। এবং সেটা খুব সহজেই বোঝা যায়। 

তারপরও যদি আপনি কোন AI Detection টুলসের নাম জানতে চান তাহলে আমি কিছু সাজেস্ট করতে পারি- 

কনটেন্ট এআই ডিটেকশন টুলস (content AI Detection Tools): 

কোন কনটেন্ট এআই দিয়ে লেখা হয়েছে কিনা সেটা চেক করার জন্য বাজারে ফ্রি এবং পেইড অসংখ্য AI Detection টুলস আছে। 

তার মধ্যে ফ্রি AI Detection টুলসগুলোর একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা। তাই আপনাকে আমি কোন ফ্রি content AI Detection Tools সাজেস্ট করবো না। আমি নিচে কিছু পেইড কনটেন্ট এআই ডিটেকশন টুলের লিস্ট দিলাম।

  1. Originality AI
  2. Winston AI  

কোন টুলস ছাড়া নিজে নিজে পড়ে কীভাবে বুঝবেন AI কনটেন্ট কিনা? 

নিজের পয়েন্টগুলো অনুসরণ করুন-

১. কনটেন্টে একই কথা কিছুক্ষন পরপর রিপিট হচ্ছে।

২. একটা হিউম্যান রিটেন কনটেন্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত লেখাগুলো একটার সাথে আরেকটা ওয়েল কানেক্টেড। পড়তে আরাম লাগে, কিন্তু AI কনটেন্টে একটা প্যারার সাথে আরেকটা প্যারার ছন্দ থাকে না, খাপছাড়া লাগে।

৩. একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুয়ায়ি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত লেখা। একই প্যাটার্ন অনুয়ায়ি বেশিরভাগ প্যারাগ্রাফ শুরু হচ্ছে। মানে রাইটিং ফ্লো একই টাইপের হয়।

৪. লেখার মধ্যে প্রকৃত তথ্য কম কিন্তু সাধারণ কথাবার্তা অনেক বেশি।

৫. অতিমাত্রায় কিছু ওয়ার্ড ব্যবহার হয়, যার লিস্ট নিচে দিয়ে দিলাম। আপনি যদি কনটেন্টকে হিউম্যান রিটেন টোনে নিয়ে আসতে চান তাহলে অবশ্যই এই ধরণের শব্দের অতি মাত্রায় ব্যবহার বন্ধ করুন। ন্যাচারালি যদি কোন শব্দ আসে সমস্যা নাই।

৬. এআই দিয়ে লেখা কনটেন্টে সবচেয়ে বড় যে সমস্যা হয় তা হল- প্রচুর তথ্যগত ভুল থাকে। ভুল সংখ্যা, ঘটনা, ভুল কথা থাকে এআই কনটেন্টে। (বিপদজঙ্ক)। 

Frequently Used AI Word and Phrase List:

  • Firstly,
  • Secondly,
  • Lastly,
  • Furthermore,
  • Moreover,
  • Additionally,
  • Remember that,
  • In conclusion,
  • Top-notch,
  • Unleash,
  • Discover,
  • Explore,
  • Overall,
  • However,
  • Can be a daunting task,
  • Delve,
  • Realm,
  • The ultimate guide,
  • Plus,
  • We’ve got you covered,
  • Look no further,
  • Demystifying,
  • Starting a sentence with “By”,
  • Ever-evolving,
  • Embrace,
  • In today’s digital world,
  • In the era of,
  • Unveiling,
  • Accomplish,
  • Accomplished,
  • In this digital,
  • When it comes to,
  • Elevate,
  • Unlock,
  • One-stop,
  • Overwhelming,
  • Invaluable,
  • As well as,
  • Boost,
  • It can be a daunting task,
  • Comparatively,
  • Competitive digital world,
  • Correspondingly,
  • Demystified,
  • Discover,
  • Dive,
  • Embark,
  • Enhance,
  • Equally,
  • Equally important,
  • Finally,
  • First,
  • second,
  • third,
  • Get ready,
  • Identically,
  • In addition,
  • In light of,
  • In the sea of,
  • In this digital landscape,
  • It is important,
  • It is crucial/essential,
  • It is essential,
  • Let’s begin this journey,
  • Let’s delve,
  • Let’s go deeper,
  • Let’s explore now,
  • Key Takeaways,
  • Let’s delve in,
  • Leverage,
  • Likewise,
  • Maximize,
  • Moreover,
  • Navigating,
  • Nested,
  • Nestled,
  • Not to mention,
  • Now let’s move on,
  • Picture this,
  • Plethora,
  • Realm,
  • Shed light,
  • Similarly,
  • The ultimate guide,
  • This innovative solution,
  • To say nothing of,
  • Today’s digital world,
  • Together with,
  • Treasure box,
  • Treasure trove,
  • Uniquely,
  • Say goodbye and say hello to,
  • Whilst,
  • Whimsical,

এই শব্দগুলো কনটেন্টে পেলেই যে সেটা AI কনটেন্ট বলবেন এমনটা না, কারণ যেকোন কনটেন্টে ন্যাচারালি এই ধরণের ওয়ার্ড আসতে পারে। কিন্তু আপনি এই শব্দগুলো যদি তুলনামুলকভাবে বেশি পান সেই সাথে উপরের পয়েন্টগুলো মিলে যায়, তখনই ধরে নিতে পারেন এই কনটেন্ট AI দিয়ে জেনারেট করা।

আর কোন কনটেন্ট সেটা AI দিয়ে লেখা হলেও যদি আপনি পড়তে গেলে বুঝতে না পারেন যে এটা AI দিয়ে লেখা এবং কনটেন্টে সবকিছু ন্যাচারাল লাগে এবং পর্জাপ্ত তথ্যে পরিপূর্ণ, যা বোঝাতে চেয়েছে সেটা ঠিকঠাকমতো বোঝা যাচ্ছে। কনটেন্টে লেখার বিষয়বস্তু ক্লিয়ার। তাহলে সেটা নিয়ে আপনার চিন্তার কিছু নেই।

লেখা মানুষ লিখছে না রোবট লিখছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লেখাটা ভাল হয়েছে কিনা।

এইটা ঠিক থাকলেই হল।

এই শব্দগুলোর বাইরে আরও অনেক কমন শব্দ আছে যেগুলো AI অনেক বেশি ব্যবহার করে। আমার মাথায় আর আসছে না, আপনার মাথায় এসে থাকলে কমেন্টে লিখুন। আমি এই লিস্টে আপডেট করে দিবো। 

এআই কনটেন্ট হিউম্যান টাচ (AI Content Human Touch)

এতক্ষণে আপনি জেনে গেছেন এআই কনটেন্টের সমস্যাগুলো কি কি? কীভাবে নিজে নিজে পড়ে বুঝবেন কনটেন্ট এআই টুলস ব্যবহার করে লেখা হয়েছে কিনা!

আপনার কি মনে হয়, কীভাবে এআই কনটেন্ট কে হিউম্যান টাচ দিতে হয়? আপনি জানেন, তারপরও যদি শুনতে চান তাহলে বিষয়গুলো এই দাঁড়ায়- 

  • যে সবগুলোর লিস্ট উপরে দিয়েছি সেই শব্দগুলো কনটেন্টে যত পাড়েন কম ব্যবহার করেন।
  • এআই কনটেন্ট খুব ভাল করে পড়ে পড়ে নিজের মতো করে যেখানে খাপছাড়া লাগে সেখানে নিজে লিখে লিখে কনটেন্ট ন্যাচারাল করুন।
  • কনটেন্টে থেকে অপ্রয়োজনীয় কথা বাদ দিন।
  • নিজে রিসার্চ করে নতুন নতুন তথ্য- ফ্যাক্ট, ঘটনা, আইডিয়া, গল্প ইত্যাদি যোগ করে আরও তথ্যবহুল করুন।
  • এআই এর লেখা কনটেন্টের প্রতিটা ফ্যাক্ট ভাল করে নিজে ক্রসচেক করে দেখুন। এই ব্যাপারে আপনাকে সবচেয়ে বেশি সাবধান থাকতে হবে। কোন ভুল তথ্য যাতে এই কনটেন্টে না থাকে।
  • লেখা সহজ এবং সাবলীল করুন।
  • লেখার গ্রামার চেক করুন।

শেষ কথা- 

এআই নিয়ে অনেক অনেক কথা বলে ফেলেছি। তবে এই লেখাটি যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আপনাকে স্যালুট! কারণ আমি নিশ্চিত, এআই নিয়ে আপনার আর কোন প্রশ্ন, সংশয় থাকার কথা না। কারণ আমি এআই নিয়ে সব কথাই বলেছি এই লেখায়-  এআই কনটেন্ট কি? এআই কনটেন্ট রাইটিং টুল কীভাবে লিখে? এআই কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করে কি করে না, এআই কনটেন্টের সুবিধা কি? এআই কনটেন্টের অসুবিধা কি? একটা কনটেন্ট এআই লিখেছে না মানুষ লিখেছে সেটা কীভাবে বুঝবেন? এআই কনটেন্ট ডিটেকশন টুলস ইত্যাদি। আপনি যদি নিয়মিত আমার কনটেন্ট পেতে চান তাহলে ইউটিউবে অথবা ফেসবুকে আমাকে ফলো করুন।

ইউটিউব

ফেসবুক

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top